এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
৩ আগস্ট, ২০২৫
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
দেশটির সরকার বলেছে, ভিসা স্টিকারের পরিবর্তে চালু হওয়া ই-ভিসার সকল তথ্য সম্পূর্ণভাবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংরক্ষিত থাকবে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্য ইতোমধ্যে বায়োমেট্রিক রেসিডেন্স পারমিট (বিআরপি) বাতিল করে দিয়েছে এবং এর পরিবর্তে ই-ভিসা চালু করেছে।
একইভাবে আগামীতে বায়োমেট্রিক রেসিডেন্স কার্ড (বিআরসি) ও পাসপোর্টে সিল বা স্টিকার ভিসা—সব কিছুই ধাপে ধাপে ই-ভিসার মাধ্যমে প্রতিস্থাপিত হবে। গত ১৫ জুলাই থেকে যারা বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করেছেন, তারা পাসপোর্টে আর ভিসার স্টিকার বা ভিনিয়েট পাবেন না। তবে, কোন শিক্ষার্থী যদি ডিপেন্ডেন্ট হয় অথবা স্পন্সরকৃত শিক্ষার্থী অথবা কর্মী ছাড়া অন্য কোনও ক্যাটাগরির ভিসার আবেদন করেন, তাহলে তারা এখনও পাসপোর্টে স্টিকার ভিসা পাবেন।
যুক্তরাজ্যের হোম অফিস বলছে, এই পরিবর্তনের উদ্দেশ্য হলো প্রবেশাধিকার সহজ ও নিরাপদ করা, এবং ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়াকে আরও একধাপ এগিয়ে নেওয়া। ই-ভিসার মাধ্যমে যেকোনও সময়, যেকোনও স্থান থেকে ভিসা যাচাই বা তথ্য-উপাত্ত হালনাগাদ করা সম্ভব হবে।