প্রকাশিত:
১৬ অক্টোবর, ২০২৫

তিনি বলেন, এটা খুব চ্যালেঞ্জিং কাজ৷ আমরা দ্রুততার সাথে স্টেকহোল্ডারদের সাথে আলোচনা করে বিষয়টি চূড়ান্ত করবো৷ সম্ভব নিয়ম নীতি ও উৎসাহের মধ্য দিয়ে আমরা এটা করছি।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ সব কথা বলেন তিনি। এ সময় শিক্ষা সচিব রেহেনা পারভীনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সাত কলেজ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, বাস্তবতার প্রেক্ষিতেই সাত কলেজ নিয়ে উদ্যোগটা নেওয়া হয়েছে। অবশ্যই সাত কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের দাবি-দাওয়ার প্রেক্ষিতেই উদ্যোগটা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, এই সমস্যা সমাধানের জন্য সিরিজ সভা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের উদ্যোগে। মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি খুব নিবিড়ভাবে কাজ করেছিল। যেখানে এমন কোনো অংশীদার ছিল না যে যারা অংশ নেননি। ইউজিসি থেকে আমাকে বলা হয়েছে সেগুলোর লিখিত ও অডিও ডকুমেন্টস আছে।
উপদেষ্টা বলেন, সেই প্রতিবেদন একটা বড় বিষয় হলো কোনো বিশ্ব বিদ্যালয় করতে হলে একটা আইন প্রনয়ন করতে হয়। ওই রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে ইউজিসি একটা আইন প্রণয়ন করে আমাকে দিয়েছেন। যে কোনো আইন সেগুলোকে ইয়ে করার জন্য কয়েকটা ধাপ থাকে৷ রা এমন একটা ধাপে আছি। আমো সাড়ে ৪ হাজারের মতো মতামত নিয়েছি অনলাইনে। এছাড়াও লিখিতভাবে বিভিন্ন লোকজন আমাদের কাছে মতামত দিয়েছেন। সেগুলো গত ১৫ থেকে ২০ দিন ধরে যাইবাছাইয়ের করছে মন্ত্রণালয়ের ১২ জন। আশা করছি আগামী ২০,২১ ও ২২ অক্টোবর সভার দিন নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানে এসকল মতামত আমরা উপস্থাপন করবো। তারপর আলাপ আলোচনা করে ড্রাফট করে আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংএর জন্য পাঠাবো।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে দ্রুততার সাথে স্টেকহোল্ডারদের সাথে আলোচনা করে চূড়ান্ত করবো৷ যতটুকু সম্ভব নিয়ম নীতি ও উৎসাহের মধ্য দিয়ে আমরা এটা করছি। এটা খুব চ্যালেঞ্জিং কাজ।