প্রকাশিত:
২৭ অক্টোবর, ২০২৫

সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, আমরা আজ চূড়ান্তভাবে ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুত করেছি। মোট ৬৪টি জেলার ৩০০টি সংসদীয় আসনে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪২ হাজার ৭৬১টি। কক্ষের হিসেবে পুরুষদের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ১৩৭টি এবং মহিলাদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ মোট কক্ষের সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯টি।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৪টি, যেখানে ভোটকক্ষ থাকবে প্রায় ১২ হাজার । একটি ভোটকক্ষে গড়ে ৩০০০ ভোটার থাকবে। এটি ‘ক্যাচমেন্ট এরিয়া’ হিসেবে ধরা হয়েছে। পরবর্তীতে প্রয়োজন হলে এই সংখ্যা সামঞ্জস্য করা হবে।
ইসির খসড়া অনুযায়ী, খসড়া ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৪২,৬১৮টি, যা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ছিল ৪২,১৪৮টি। সেই সাথে আগামী নির্বাচনে এই ভোটকেন্দ্রগুলোর মধ্যে মোট ভোটকক্ষ থাকবে ২,৪৪,০৪৬টি, যা গত নির্বাচনে ছিল ২,৬১,৫৬৪টি। অর্থাৎ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র বাড়লেও কমেছে ভোটকক্ষ।
অপরদিকে, নতুন রাজনৈতিক দল ও দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন চলতি সপ্তাহেই হবে বলে জানিয়েছেন -ইসি সচিব।
এনসিপির প্রতীক ইস্যুতে আখতার আহমেদ বলেন, বিধিমালায় শাপলা প্রতীক না থাকায় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই। নির্বাচন কমিশন স্ববিবেচনায় অন্য প্রতীক দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করবে।