news@weeklyinqilab.com|| 86-11 101 AVENUE, OZONE PARK, NY, 11416, USA
ব্রেকিং:

আন্তর্জাতিক

আমেরিকায় প্রবেশে কঠোর নজরদারি, বিদেশিদের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর ট্র্যাকিং চালু

Next.js logo

প্রকাশিত:

২৫ অক্টোবর, ২০২৫

নিউজটি শেয়ার করুন:

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও অবস্থান এবং পাসপোর্ট জালিয়াতি রোধে নতুন পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। শুক্রবার প্রকাশিত এক সরকারি নথিতে বলা হয়েছে, অ্যামেরিকার নাগরিক নন এমন ব্যক্তিদের দেশে প্রবেশ এবং দেশ ছেড়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া ট্র্যাক করার জন্য মুখ শনাক্তকরণ (ফেসিয়াল রিকগনিশন) প্রযুক্তির প্রয়োগ বিস্তৃত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

Thumbnail for আমেরিকায় প্রবেশে কঠোর নজরদারি, বিদেশিদের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর ট্র্যাকিং চালু
ইনকিলাব

দ্য গার্ডিয়ান জানায়, নতুন এই নিয়ম আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। এর অধীনে অ্যামেরিকান কর্তৃপক্ষ বিদেশিদের কাছ থেকে অন্যান্য বায়োমেট্রিক তথ্যও (যেমন আঙুলের ছাপ বা ডিএনএ নমুনা) সংগ্রহ করতে পারবে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী,অ্যামেরিকার সীমান্ত কর্তৃপক্ষ এখন বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর, স্থলপথসহ যেকোনো সীমান্ত পয়েন্টে বিদেশিদের ছবি তুলতে পারবে।ট্রাম্প প্রসাশন বলছে, এই ব্যবস্থা চালুর উদ্দেশ্য হলো সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার করা এবং ভিসা মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও যারা দেশে থেকে যান তাদের কার্যকরভাবে শনাক্ত করা।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ১৪ বছরের নিচের শিশু ও ৭৯ বছরের বেশি বয়সী প্রবীণদের ক্ষেত্রেও মুখ শনাক্তকরণ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবে সীমান্ত কর্তৃপক্ষ। আগে এই দুই শ্রেণির মানুষ এই নিয়মের বাইরে ছিলেন।

সীমান্তে কড়াকড়ি বৃদ্ধি মূলত ডনাল্ড ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসন রোধে নেয়া বৃহত্তর উদ্যোগের একটি অংশ।

অ্যামেরিকার বিমানবন্দরে মুখ শনাক্তকরণ প্রযুক্তির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন সংস্থা। তারা বলছেন,অতিরিক্ত নজরদারির ফলে ভুল শনাক্তকরণের সম্ভাবনা থাকতে পারে।

সিভিল রাইটস কমিশনের ২০২৪ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে মুখ শনাক্তকরণ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে কালো ও অন্যান্য সংখ্যালঘু কমিউনিটির মানুষদের ভুলভাবে শনাক্ত করার সম্ভাবনা বেশি।

এদিকে, ইউএস কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশন (সিবিপি) ইতোমধ্যেসব বাণিজ্যিক বিমানযাত্রার ক্ষেত্রে মুখ শনাক্তকরণ প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তবে এ প্রযুক্তি এখনো শুধুমাত্র কিছু নির্দিষ্ট স্থানে দেশ ছাড়ার তথ্য রেকর্ড করার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে।

সিবিপি আশা করছে, আগামী ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে এই বায়োমেট্রিক এন্ট্রি-এক্সিট সিস্টেম সব বাণিজ্যিক বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরেই পুরোপুরি কার্যকর করা সম্ভব হবে।

বিজ্ঞাপন কর্নার

আমাদের সম্পর্কে

সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতিঃ শাহ নেওয়াজ

উপদেষ্টা সম্পাদকঃ পাভেল মাহমুদ

ইংরেজি পাতার সম্পাদকঃ ফুহাদ হোসেন

ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ মোঃ বদরুদ্দোজা সাগর

প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোহাম্মদ জাহিদ আলম

স্টেশন ইনচার্জঃ মো: মিদুল ইসলাম মৃদুল

টেকনিক্যাল ইনচার্জঃ মো: রাশেদুজ্জামান রাজু

অনুসরণ করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

আমেরিকায় প্রবেশে কঠোর নজরদারি, বিদেশিদের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর ট্র্যাকিং চালু