প্রকাশিত:
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫

ডিএমপি কমিশনার আরও জানান, পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা, র্যাবসহ সব বাহিনীই একযোগে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। শুক্রবার দুপুরে মোটরসাইকেলে এসে অস্ত্রধারীরা রিকশায় থাকা ওসমান বিন হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পরে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে বিকেল ৩টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে পৌঁছানো হয়।
মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. হারুন অর রশিদ জানান, প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, দুপুরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি এবং তার সঙ্গে থাকা আরেকজন রিকশায় করে যাচ্ছিলেন। তাদের রিকশা কালভার্ট রোড এলাকায় পৌঁছালে মোটরসাইকেলে দুই ব্যক্তি এসে কাছ থেকে গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। ঘটনার সবকিছু জানার জন্য পুলিশ কাজ করছে এবং একাধিক টিম মাঠে রয়েছে।
ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মোশতাক আহমেদ বলেন, শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর। তার মাথায় গুলি লেগেছে এবং তিনি বর্তমানে কোমায় (গভীর অচেতন অবস্থায়) আছেন।
এদিকে গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলনকারীরা ঢামেক হাসপাতালে জড়ো হতে শুরু করেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও সেখানে পৌঁছান। হাসপাতালের সামনে জুলাই আন্দোলনের সংগঠকরা হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়ে অবস্থান নেন।