এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
১২ আগস্ট, ২০২৫
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়।
এই কমিশনকে দেশের ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বিবেচনা করে গ্রহণের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। এই দায়িত্বের অংশ হিসেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে সংস্কার নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছানোর কাজ করছে।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে রয়েছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ। অন্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান। কমিশনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
কমিশনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাদের কার্যক্রম শুরু করে। কমিশনটি নির্বাচনকে সামনে রেখে পুলিশ প্রশাসন, নির্বাচন ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ এবং দুর্নীতি দমন বিষয়ক সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশসমূহ পর্যালোচনা ও গ্রহণের জন্য কাজ করছে। এ লক্ষ্যে রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য গঠনের চেষ্টা চালানো হচ্ছে এবং সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ প্রণয়ন করছে।