এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
৬ আগস্ট, ২০২৫
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
৬ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক এক বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।আজকে আমরা আলোচনা করেছি- সারা দেশের নির্বাচন পরিচালনার জন্য কত ফোর্স প্রয়োজন হবে- এ বিষয়ে। এছাড়া আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সবাইকে বডি ক্যামেরা দেওয়ার চেষ্টা করবো। সেটি কার কাছে, কীভাবে থাকবে সে বিষয়েও আলোচনা করছি। প্রিজাইডিং অফিসাররা যেন কারও বাসায় না থেকে নির্বাচনী কেন্দ্রে থাকতে পারেন, সে ব্যবস্থাও করা হবে। তাদের সঙ্গে আনসার ও পুলিশ- সবাই থাকবে।
আমাদের ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্রের প্রতি কেন্দ্রে একটি করে বডি ক্যামেরা দেওয়ার চেষ্টা করব। পুলিশের যেসব সিনিয়র পোস্টে থাকবেন, তাদের কাছে থাকবে ক্যামেরাগুলো। সব বাহিনীকেই আমরা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি। এছাড়া নির্বাচন কমিশনকে বলেছি, তারা যেন পোলিং অফিসার এবং প্রিজাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ দেন। আমাদের বাহিনীর প্রশিক্ষণের পর আমরা একটু মহড়াও দেব। যাতে নির্বাচনটি ভালোভাবে সম্পন্ন করা যায়, সে অনুশীলনও করব।
তিনি বলেন, নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংখ্যা প্রায় ৮ লাখ হবে। আনসার থেকে শুরু করে সেনাবাহিনী পর্যন্ত থাকবে এর মধ্যে। সব বাহিনীকেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।