এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
৯ আগস্ট, ২০২৫
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত ও স্বাক্ষরিত সনদের বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করাসহ এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা দরকার। সে লক্ষ্যে কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আগামী সপ্তাহে আলোচনা করবে। ওই আলোচনার আলোকেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরবর্তী পর্যায়ের আলোচনায় বসবে কমিশন। আশা করা যায়, এই প্রক্রিয়ায় স্বল্প সময়ের মধ্যেই উপযুক্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গত দুই পর্বের আলোচনায় জাতীয় সনদ প্রণয়নের লক্ষ্যে তাৎপর্যপূর্ণ সংখ্যক সুপারিশ বা সংস্কারের ব্যাপারে জাতীয় ঐকমত্য সম্ভব হয়েছে। তিনি জানান, ২৮ জুলাই পাঠানো সনদের খসড়ার জবাব দিয়েছে দলগুলো। আশা করি, সে আলোকেই একটি ঐকমত্যে পৌঁছা সম্ভব হবে। প্রতিষ্ঠিত হবে টেকসই গণতন্ত্র।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিগত ১৪-১৫ বছরে আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। তাই এবার সব নাগরিক নির্বাচিত প্রতিনিধি চান। সবার সম্মিলিত প্রয়াসে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। কমিশনের পরিচালন ব্যয় সম্পর্কে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আমরা নিজস্ব কোনো ব্যয় করি না। এটি দেখার দায়িত্ব সংসদ সচিবালয়ের।
তৃতীয় পর্বে জুলাই জাতীয় সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নির্ধারণে বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন তারা। এরপর সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর সই নেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে জুলাই জাতীয় সনদ।