এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
৯ আগস্ট, ২০২৫
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
শনিবার রাত তিনটার দিকে ১৮ টি হলে ছাত্রদলের কমিটি দেওয়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে উপাচার্য এ ঘোষণা দেন। ১৭ জুলাইয়ের ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলো।
প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের সিদ্ধান্ত হলো হল পর্যায়ে কোনো ছাত্ররাজনীতি চলবে না। তারা কেন্দ্রে, মধুর ক্যান্টিন করতে পারবে। যেটা সমঝোতা হয়েছিল। তবে আমরা কোনো ছাত্রসংগঠনকে ফোর্স করতে পারি না, আপনি বাতিল করেন। আমরা জানিয়েছি, ১৭ জুলাই যা নিষিদ্ধ হয়েছিল সেটা বহাল থাকবে। নিয়ম ভাঙার বিষয়ে আজকে প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং হবে। তারপর যে ছাত্রসংগঠনগুলোর নাম এসেছে, তাদের সঙ্গেও আমাদের কথা বলতে হবে।
এর আগে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন। তাদের সঙ্গে হলের তালা ভেঙে রোকেয়া হল এবং শামসুন্নাহার হলের শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন। পরে মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান নেন তারা। আধা ঘণ্টা পর রাত দেড়টার দিকে উপাচার্য ফটকের ছোট গেট খুলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে আসেন। কিছুক্ষণ বাকবিতণ্ডার পর তিনি হলে রাজনীতি না রাখার ঘোষণা দেন।