এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
১৯ আগস্ট, ২০২৫
১৯ আগস্ট সকালে ঢাকা সেনানিবাসে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত সব সেনা স্থাপনার কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় পদস্থ কর্মকর্তারা সরাসরি উপস্থিত ছিলেন। সেনাপ্রধান বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে সেনাসদস্যরা মাঠে দায়িত্ব পালন করছেন, যা আগে কখনো করতে হয়নি। তাই সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে এবং দূরত্ব থাকলে তা দূর করতে হবে দেশের মানুষ এখন সেনাসদস্যদের দিকে তাকিয়ে আছে। তোমরাই দেশের ভবিষ্যৎ। তাই দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে এবং বাহিনীর চেইন অব কমান্ড অক্ষুণ্ন রাখতে হবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে বিভিন্ন কটূক্তির প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, এসব মন্তব্যে অখুশি হওয়ার কিছু নেই। যারা এসব করছে, তাদের বয়স কম। তারা আমাদের সন্তানের বয়সী। তারা বড় হলে নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে এবং লজ্জিত হবে। সেনাবাহিনী একটি পেশাদার সংগঠন হিসেবে মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় পেশাদারি দেখানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন জেনারেল ওয়াকার। প্রতিশোধমূলক কোনো কাজে জড়ানো যাবে না।
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সেনাপ্রধান বলেন, একজন সেনা কর্মকর্তাকে গড়ে তুলতে রাষ্ট্র বিপুল অর্থ ব্যয় করে। তাই কেউ যাতে অপরাধে জড়াতে না পারে, সে বিষয়ে আগেভাগেই খেয়াল রাখতে হবে। অপরাধে জড়িয়ে পড়ার পর তাকে বাড়ি পাঠিয়ে দিলে সেটি রাষ্ট্রের অর্থের অপচয় ছাড়া কিছুই নয়। এখন নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে দেশ। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সেনাবাহিনী সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে।