এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
২০ আগস্ট, ২০২৫
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম.মিজবাহ উর রহমানের আদালত ২০ আগস্ট শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। এর আগে তাদের আদালতে হাজির করে কিরণের সাত দিনের রিমান্ড এবং আতিকুলকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা উত্তরা পূর্ব থানার উপপরিদর্শক মো. নাজমুল সাকীব।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মোরশেদ আলম শাহীন তাদের রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন রিমান্ড ও গ্রেফতার দেখানোর পক্ষে শুনানি করেন। দুপক্ষের শুনানি শেষে আদালত কিরণকে তিন দিনের রিমান্ড এবং আতিকুলকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৮ জুলাই ইশতিয়াক মাহমুদ নামের এক ব্যবসায়ীসহ অন্যরা কর্মসূচিতে অংশ নেন। এ সময় তাপসসহ অন্যান্য আসামিরা ব্যাপক দাঙ্গা–হাঙ্গামা সৃষ্টি করে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আমাদের ওপর অতর্কিতে হামলা, মারধর ও গুলিবর্ষণ করতে থাকে। এ সময় ইশতিয়াকের পেটে গুলি লাগে। এ ঘটনায় গত বছরের ২৯ অক্টোবর ইশতিয়াক মাহমুদ বাদী হয়ে উত্তরা পূর্ব থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন।