এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে হল্যান্ড জানিয়েছেন তার ডিসলেক্সিয়া এবং অ্যাটেনশন-ডেফিসিট/হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার নিয়ে সংগ্রামের কথা। কীভাবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে তিনি হলিউডের অন্যতম সফল অভিনেতা সেই গল্পই তিনি জানিয়েছেন।
আইজিএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বিরল রোগটির বিষয়ে টম হল্যান্ড বলেন, ‘আমার এডিএইচডি এবং ডিসলেক্সিয়া আছে। যখন আমাকে একটি নতুন চরিত্রের জন্য খালি ক্যানভাস দেয়া হয়, তখন আমি কিছুটা ভয় পেয়ে যাই। চরিত্র ফুটিয়ে তোলার সময় এই ধরনের চ্যালেঞ্জ প্রায়ই আসে।’
তবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তার কৌশল একেবারেই ভিন্ন। তার কথায়, ‘আমি আমার ভেতরের শিশুসত্ত্বাকে জাগিয়ে তুলি। ‘খেলা’র ছলে আমি চরিত্রটিকে ধারণ করার চেষ্টা করি। একজন তরুণ বা প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে, এমন কিছুতে যুক্ত হওয়া উচিত যা আপনাকে সৃজনশীল হতে এবং গতানুগতিক ধারার বাইরে চিন্তা করতে বাধ্য করে। যত বেশি আমরা এ ধরনের কাজ করব, ততই আমরা ভালো করব।’
মাত্র ৭ বছর বয়সে তার এই রোগটি ধরা পড়ে। এটি মূলত পড়া এবং বানানের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করে।