এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
গতকাল
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ সময়ে ৪৮৯টি ইটভাটার চিমনি ভেঙে সম্পূর্ণ কার্যক্রম বন্ধ করা হয়। এছাড়া ২১৬টি ভাটা বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়, ১৩৩টি ভাটার কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয় এবং ২৫টি পলিথিন কারখানার সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও সিলগালা করা হয়। একইসঙ্গে ১৩২টি প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ ও সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং ১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে নয় ট্রাক সীসা ও ব্যাটারি গলানোর যন্ত্রপাতি জব্দ করে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আরও বলা হয়, আজ ফেনী, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জ জেলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন উৎপাদন ও বিপণনের বিরুদ্ধে তিনটি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এতে নয়টি মামলার মাধ্যমে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় ও ৩১৯ কেজি পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে বাজার ও সুপারশপে সচেতনতামূলক লিফলেটও বিতরণ করা হয়।এছাড়া একই দিনে যানবাহন কর্তৃক মাত্রাতিরিক্ত কালো ধোঁয়া নির্গমন রোধে মানিকগঞ্জ ও ঢাকার মতিঝিল-গুলিস্তান সড়কে দুটি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এতে সাতটি মামলায় ১৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় এবং কয়েকজন চালককে সতর্ক করা হয়।
অন্যদিকে, শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা ২০০৬ অনুসারে নড়াইল, বান্দরবান, শরীয়তপুর, মানিকগঞ্জ ও চট্টগ্রামে পরিচালিত পাঁচটি মোবাইল কোর্টে ১৯টি মামলায় ৪০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং ৩৪টি হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ করা হয়।