এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
এত কিছুর পরও ‘জেন জি’ গোষ্ঠীর দাবি, গত দুদিন ধরে চলা ভাঙচুর, অগ্নিকাণ্ড, লুটতরাজের মতো ধ্বংসাত্মক কাজের সঙ্গে তাদের আন্দোলনকারীদের কোনো সম্পর্ক নেই। তাদের অভিযোগ, বাইরে থেকে ঢুকে পড়া সুবিধাবাদী গোষ্ঠী জেন জি’র মুখে কালিমা লেপনে এই হিংসা চালাচ্ছে। তাদের অভিযোগ, রাজনৈতিক ব্যক্তি বা সুবিধাবাদীরা তাদের আন্দোলনকে হাইজ্যাকের চেষ্টা করছে।
১০ সেপ্টেম্বর নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। তবে ঘর ও গাড়ি থেকে উঠে আসা নিভন্ত আগুনের ধোঁয়া এখনও শহরের আকাশ ঢেকে রেখেছে। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সেনাবাহিনী কারফিউ জারি রেখেছে। হিংসা ও ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের লুট করা আগ্নেয়াস্ত্র অবিলম্বে ফেরত দিতে বলা হয়েছে। এত কিছুর মধ্যেও প্রতিবাদকারীদের জোর দাবি, এই কাজগুলোতে বাইরের লোকজন জড়িত।
এতে বলাহয়, ‘আমাদেরআন্দোলন অহিংসছিল, এখনও আছেএবং শান্তিপূর্ণ নাগরিকসম্পৃক্ততার নীতিতেপ্রোথিত।’
বিবৃতিতে উল্লেখকরা হয়েছে, তারা (বিক্ষোভকারী) পরিস্থিতি ‘দায়িত্বের সঙ্গেপরিচালনা’, নাগরিকদের সুরক্ষা এবং সরকারি সম্পত্তি রক্ষা করার জন্যসক্রিয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছেন।বুধবার থেকে আরকোনো বিক্ষোভের পরিকল্পনা নেই এবং প্রয়োজনে সামরিক বাহিনী ওপুলিশকে কারফিউবাস্তবায়নের আহ্বানও জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, নেপালের সেনাবাহিনীও অভিযোগ করেছে যে, বিভিন্ন ‘ব্যক্তি এবং নৈরাজ্যবাদী গোষ্ঠী’ বিক্ষোভে অনুপ্রবেশ করেছে এবং ব্যক্তিগত ও সরকারি সম্পত্তির ক্ষতি করছে।