এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
১৫ আগস্ট, ২০২৫
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাড়াও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে তাঁর সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, তিন ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশুপুত্র শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, শেখ মুজিবুর রহমানের একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের, বঙ্গবন্ধুর ফোন পেয়ে তাঁর জীবন বাঁচাতে ছুটে আসা কর্নেল জামিল, এসবির কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান ও সেনাসদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হককে হত্যা করা হয়।
১৫ আগস্টের সেই রাতে সেনাসদস্যদের আরেকটি দল শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগনে যুবলীগের নেতা শেখ ফজলুল হক মনির বাসায় হামলা চালিয়ে তাঁকে, তাঁর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনিকে হত্যা করে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় হামলা করে তাঁকে ও তাঁর কন্যা বেবি, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতি সুকান্ত বাবু, সেরনিয়াবাতের বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত এবং এক আত্মীয় আবদুল নঈম খানকে হত্যা করা হয়।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার কারন হিসেবে বিদ্রোহী সেনাসদস্যরা কারন হিসেবে তাঁর বাকশাল গঠন, স্বৈরাচারী মনোভাব ও তাঁর দলের কর্মীদের আগ্রাসী কর্মকাণ্ডকে তুলে ধরে।
বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর 'কাঁদো বাঙালি কাঁদো' শিরোনামে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নানান শোকসভা ও অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো। কিন্তু ২০২৪ সালে তাঁর কন্যা স্বৈরাচারী হাসিনার পতনের পর, এবছর অনাড়ম্বর ভাবেই বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করছে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা।